মামী চোদার গল্প – আমি রবিউল ইসলাম রবি। নানার বাড়ি যশোর। আমি সবেমাত্র ইন্টারমিডিয়েট পরীক্ষা দিলাম। অন্যান্য সব বন্ধুরা যখন কোচিং সেন্টারে ভর্তি হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি প্রস্তুতি নিচ্ছে তখন আমি নিজে নিজেই প্রস্তুতি নিচ্ছি। আমি বাবা মা সহ ঢাকায় uttara থাকি। ভালো ছাত্র তাই আমাকে ভালবাসে পরিবারের সবাই। কলেজে থাকতে লেখাপড়ার চাপে খুব একটা গ্রামের বাড়িতে যাওয়া হতো না।
আমার চার মামা। চারজনেই বিবাহিত। মেজ মামা একটু দেরিতে বিয়ে করেছেন ।আর সব মামারা বিয়ে করেছে মোটামুটি কাছাকাছি সময়ে। আমার মেজ মামার নাম জাহিদুল ইসলাম । মেজ মামা কাতারে থাকেন। মেজ মামীর নাম রাবেয়া। বড় আমার নাম সাজেদুল ইসলাম বড় মামি সুফিয়া। সেজ মামার নাম রফিকুল ইসলাম সেজো মামী জোবায়দা। আর ছোটমামা শহিদুল ইসলাম। ছোটোমামী মিলি।
আমার মা মামাদের একমাত্র বোন । আর তাদের একমাত্র ভাগ্নে আমি। রোজার ঈদে মেজো মামা কাতার থেকে গ্রামের বাড়িতে আসছেন দুই মাসের ছুটিতে। কিন্তু আম্মু চিটাগংয়ের থাকায় ফোন দিয়ে বলল মামাকে এয়ারপোর্ট থেকে রিসিভ করে বাড়ি নিয়ে যেতে।
যথাসময়ে মেজ মামা এয়ারপোর্টে আসলো এবং মেজ আমাকে নিয়ে আমি গ্রামের উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম। পথে অনেক কথা হলো আমার সাথে। দীর্ঘ সাত ঘণ্টা জার্নিং করার পরে আমরা গ্রামের বাড়িতে পৌঁছালাম। গ্রামের বাড়ির পরিবেশ জমজমাট। একান্নবর্তী পরিবার।
মামী চোদার গল্প – আমি রবিউল ইসলাম রবি। নানার বাড়ি যশোর। আমি সবেমাত্র ইন্টারমিডিয়েট পরীক্ষা দিলাম। অন্যান্য সব বন্ধুরা যখন কোচিং সেন্টারে ভর্তি হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি প্রস্তুতি নিচ্ছে তখন আমি নিজে নিজেই প্রস্তুতি নিচ্ছি। আমি বাবা মা সহ ঢাকায় uttara থাকি। ভালো ছাত্র তাই আমাকে ভালবাসে পরিবারের সবাই। কলেজে থাকতে লেখাপড়ার চাপে খুব একটা গ্রামের বাড়িতে যাওয়া হতো না।
আমার চার মামা। চারজনেই বিবাহিত। মেজ মামা একটু দেরিতে বিয়ে করেছেন ।আর সব মামারা বিয়ে করেছে মোটামুটি কাছাকাছি সময়ে। আমার মেজ মামার নাম জাহিদুল ইসলাম । মেজ মামা কাতারে থাকেন। মেজ মামীর নাম রাবেয়া। বড় আমার নাম সাজেদুল ইসলাম বড় মামি সুফিয়া। সেজ মামার নাম রফিকুল ইসলাম সেজো মামী জোবায়দা। আর ছোটমামা শহিদুল ইসলাম। ছোটোমামী মিলি।
আমার মা মামাদের একমাত্র বোন । আর তাদের একমাত্র ভাগ্নে আমি। রোজার ঈদে মেজো মামা কাতার থেকে গ্রামের বাড়িতে আসছেন দুই মাসের ছুটিতে। কিন্তু আম্মু চিটাগংয়ের থাকায় ফোন দিয়ে বলল মামাকে এয়ারপোর্ট থেকে রিসিভ করে বাড়ি নিয়ে যেতে।
যথাসময়ে মেজ মামা এয়ারপোর্টে আসলো এবং মেজ আমাকে নিয়ে আমি গ্রামের উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম। পথে অনেক কথা হলো আমার সাথে। দীর্ঘ সাত ঘণ্টা জার্নিং করার পরে আমরা গ্রামের বাড়িতে পৌঁছালাম। গ্রামের বাড়ির পরিবেশ জমজমাট। একান্নবর্তী পরিবার।
0 Comments