বিদ্যুৎ-বিভ্রাট এবং বৌদি
মুর্শিদাবাদের ছেলে রুদ্র।
চাকরি সূত্রে কলকাতার দমদম অঞ্চলে ভাড়া থাকে। অফিস নিউটাউন এ। বাড়ি থেকে অফিসের ঘন্টাখানেকের দুরত্ব। প্রতিদিন সকালে উঠে যোগব্যায়াম করে খেয়ে অফিসে যায়। ফিরতে ফিরতে রাত ৮ টা বেজে যায়।
বাড়িওয়ালা রঞ্জনদার ও অফিস একই অঞ্চলে। তনয়া বৌদি দুজনের জন্যই টিফিন করে দেয়। দুজনে একসাথেই অফিসে যায়। এইভাবে চলছে প্রায় একবছর হলো।
নিচের ঘরে থাকার ফলে, সপ্তাহান্তে রাত্রে খাটের ক্যাঁচ-কোঁচ আওয়াজ শুনতে পায় রুদ্র। পরেরদিন অফিস থাকেনা বলে ওরা ওঠেও দেরি করে। রঞ্জনদা বেলায় আড্ডা দিতে বেরোয়,ফেরে বিকালে। রাত্রে তিনজন একসঙ্গে নৈশভোজ সারে।
Desi Girl Video Download
এরকম ভাবেই চলে যাচ্ছিল তিনজনের। বৌদি সুযোগ পেলেই রুদ্রকে বলতো,”এবার বিয়ে করে নাও ভাই,আমার তাহলে একটা সঙ্গী হয়।”
হ্যাঁ-হুঁ করে প্রতিবার কাটিয়ে দেয় সে।
এরকমই একটি সপ্তাহান্তে, শনিবার বিকেলবেলা পাশের বাড়ির বিল্টুর সঙ্গে ঘুড়ি ওড়াবে বলে ওদের ছাদে উঠেছিল রুদ্র। রঞ্জনদা তখন ফেরেনি। সিক্স এর ছাত্র বিল্টুকে ঘুড়ি উড়িয়ে দিয়ে, লাটাই বিল্টুর হাতে দিয়ে ছাদের ধারে এসে সিগারেট জালাল রুদ্র। দুটান হয়তো মেরেছে, আচমকা তার চোখ পড়ে গেল রঞ্জনদার বাড়ির জানালায়। বৌদি জানলার দিকে পাশ ফিরে শুয়ে আছে। শাড়ির আচলটা বুক থেকে নুয়ে পড়েছে। মনে মনে “রঞ্জনদার হাতের কাজ আছে” ভেবে, ধোঁয়া ছাড়তে ছাড়তে তনয়ার টুসটুসে স্তনের দিকে তাকিয়ে রইলো। হটাৎ বৌদির পাশে রাখা মোবাইল বেজে উঠতেই বৌদি নড়ে উঠলো,আর রুদ্র ও চলে এলো বিল্টুর দিকে। বিল্টুর থেকে ঘুড়ি নিয়ে,দূরে ঘুড়ি বেড়ে একটা প্যাঁচ খেলে এলো। বিল্টুও ভোওওওকাট্টা বলে চেঁচিয়ে উঠে, নিজেই লাটাই নিয়ে ঘুড়ি ওড়াতে থাকলো। রুদ্র ছাদে ঘুরতে ঘুরতে আবার কার্নিসের ধারে এসে জানলায় চোখ রাখলো।
Desi Girl Video Download
কিন্তু বিছানায় কেউ নেই দেখে হতাশ হয়ে গেল। বিল্টুর দিকে আবার ফিরে যাবে বলে মুখ ঘোরাতে যাবে, তখনই দেখতে পেলো, তনয়া বৌদি জানলার দিকে পিঠ করে ড্রেসিং টেবিলের সামনে দাঁড়িয়ে ফোনে কথা বলছে। পরনে টুকটুকে লাল রঙের অন্তর্বাস। হয়তো দাদা এসে পড়বে বলে তৈরি হচ্ছে। বিভোর হয়ে সেই মসৃন পিঠের দিকে তাকিয়ে রইলো সে। হয়তো সবে চান করে এসেছে বলে, চুল থেকে এক দুফোঁটা জল প্যান্টির ওপর পড়েছে। গোলগাল নিতম্বের প্যান্টির ওপর ফোঁটা ফোঁটা জল পরে,সেই জায়গাগুলো গাঢ় রং হয়ে গিয়ে, আরো মাদকতা বাড়িয়ে দিয়েছে। বৌদি আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে চুল আচড়াতে আচড়াতে একটু পাশ ফিরতেই লাল ব্রা এর ওপর থেকে তার স্তনযুগল দেখতে পেলো রুদ্র। নধর, তলতলে স্তন দেখতে দেখতে আরেকটা সিগারেট জালাল সে। সিগারেট টানতে টানতে বৌদির শাড়ি পরা দেখতে লাগলো। পড়া হয়ে গেলে,বৌদি ও চলে গেল, সেও বিল্টুর কাছে এসে ঘুড়ি ওড়াতে লাগলো।
Desi Girl Video Download
সন্ধেবেলা বাড়ি ফিরে, বাথরুমে গিয়ে, বৌদির তন্বী শরীরের ভাঁজ কল্পনা করে হাতের কাজ শুরু করে দিলো। কল্পনায় বৌদির সঙ্গে বিভিন্ন মুদ্রায় সঙ্গম করে, বীর্যপাত করল সে। তারপর পরিষ্কার হয়ে জামাপান্ট পরে উপরে যাবে, তখনই কারেন্ট চলে গিয়ে, গোটা পাড়া অন্ধকার হয়ে গেল। যাইহোক, জামাপান্ট গলিয়ে সে উপরে গিয়ে দরজায় ধাক্কা দিলে, বৌদি এসে দরজা খুলে দিলো। মোমবাতির আলোয় বৌদির ছাপা শাড়ির ভেতরের লাল অন্তর্বাস কল্পনা করতে করতে ভিতরে এসে বসলো সে। বৌদির তখনও রান্না শেষ হয়নি।”তোমার দাদার তো আজকে আস্তে দেরি হবে, আমাদের খেয়ে নিতে বলেছে” রান্না করতে করতে বললো বৌদি। “ওহ আচ্ছা” বলে রান্নাঘরের দিকে পা বাড়াল সে। আগুনের সামনে থাকায় বৌদির গলা বেয়ে ঘাম গড়িয়ে বুকের খাজের মধ্যে মিলিয়ে যাচ্ছিল। মোমবাতির আলোয় বৌদিকে সাহায্য করতে করতে তা উপভোগ করতে থাকলো রুদ্র। তনয়া ও আড়চোখে রুদ্রকে লক্ষ করেছিল। অন্য যুবকের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পেরে সে বেশ খুশিই হয়েছিল। কিন্তু মুখে কিছু না বোঝার ভান করতে থাকলো। রান্না হয়ে যেতে, দুজনে হাওয়া খেতে বারান্দায় এলো। রুদ্র একটা সিগারেট জ্বালাতেই বৌদি ধমক দিলো,”কি যে সব ছাইপাশ খাও তোমরা।” রুদ্র কিছু জবাব না দিয়ে হাসলো।
Desi Girl Video Download
সিগারেট শেষ করে খাবার টেবিলে এসে বসলো রুদ্র। মোমবাতির আলোয় বৌদি সামনে ঝুঁকে রুদ্রকে প্লেট বাড়িয়ে দিলো। রুদ্রর চোখ প্লেটে না থেকে বৌদির আঁচলের পাশ দিয়ে উন্মুক্ত কোমরের দিকে এসে থমকে গেল। খাবার খাওয়া শুরু করতেই হটাৎ গুড়গুড় করে মেঘ ডেকে উঠলো। “এইরে, বৃষ্টি আসবে মনে হচ্ছে,” বলে বৌদি জানলার দিকে তাকানোর জন্য পিছন ঘুরতেই মাইসোর সিল্কের মতো মসৃন পিঠের ওপর মোমবাতির আলো পরে রুদ্রর রক্তপ্রবাহ বাড়িয়ে দিলো। সঙ্গে সঙ্গে ঝমঝম করে বৃষ্টি নামতে শুরু করলো। “যাঃ, বারান্দায় জামাকাপড় গুলো ভিজে গেল” বলে বৌদি দৌড়ে বারান্দায় গেল। রুদ্র ও খাবার ফেলে উঠে ,ঘরের জানলা বন্ধ করতে গেল। জানলা বন্ধ করে ঘুরতেই দেখে, বৌদির শারী বৃষ্টির ছাটে ভিজে গাছে। বৌদির থেকে চোখ ফেরাতে পারলোনা রুদ্র। তনয়া মুচকি হেসে বললো ,”বলছি এবার বিয়েটা করো।” এই কথা শুনে লজ্জা পেয়ে রুদ্র খাবার টেবিলে চলে গেল। গা মুছতে মুছতে রুদ্রর কথা মাথায় এলো তনয়ার। এরকম বৃষ্টিভেজা রাত্রে রুদ্রের যৌবনের ভাগীদার হতে ইচ্ছা করলো তার।
Desi Girl Video Download
গা মোছা হয়ে গেলে এসব চিন্তা ঝেড়ে ফেলে খাবার টেবিলাগিয়ে খেতে বসলো সে। খেতে খেতে রঞ্জন ফোন করে জানালো, বৃষ্টিতে এক বন্ধুর বাড়ি আটকে গাছে। আজকে সে আর বাড়ি ফিরবে না। কিছু সমস্যা হলে তনয়া যেন রুদ্রকে জানায়। এই কথা শুনে দুজনেই চুপচাপ খেতে লাগলো। দুজনের মনেই আসন্ন পরিস্থিতির চিন্তা ঘুরপাক খেতে লাগলো। একধারে যৌবনের ঢেউ ও অন্যদিকে রঞ্জনের বিশ্বাসভজ্ঞতার অপরাধবোধের লড়াই চলতে লাগলো।
খাওয়া শেষ করে জানলার ধারে বসে আরেকটা সিগারেট জ্বালালো রুদ্র।
Desi Girl Video Download
তনয়া রুদ্রর এই শান্ত আচরণে রেগে গিয়ে, রুদ্রর মুখ থেকে সিগারেটটা নিয়ে জানলা দিয়ে ফেলে বললো ,”আমার ঘরে একদম এইসব ছাইপাঁশ খাবেনা, বিয়ের পর নিজের বৌয়ের সঙ্গে খেয়ো।” বৌদির রাগের কারণ আন্দাজ করতে পেরে রুদ্রর মনের সমস্ত সংশয় কেটে গেল। সামনে দাঁড়ানো বৌদির ডানহাতে ছোট্ট চুমু খেয়ে বললো ,”বিয়ের আগে তুমি আছো তো।” “তোমার সঙ্গে সিগারেট খেতে আমার বয়েই গাছে। ” বলে হাত ছাড়িয়ে তনয়া লজ্জায় টেবিলের বাসন নিয়ে রান্নাঘরে চলে গেল। রুদ্র কিছুক্ষন বারান্দায় বসে মনে মনে নারী চরিত্রের জটিলতার কথা ভেবে হাসতে থাকলো।
তনয়া আশা করেছিল রুদ্র রান্নাঘরে ওর কাছে আসবে। বাসন মজা শেষ হয়ে যেতেও রুদ্র এলোনা দেখে তার রাগ আরো বেড়ে গেল। বাসন মাজা শেষ করে হাতে একটা দেশলাই নিয়ে এসে রুদ্রর দিকে ছুড়ে বললো ,”এই নাও তোমার দেশলাই। ” সমস্ত রাগ ওই দেশলাই বাক্সের ওপর ঝেড়ে দেওয়ায় রুদ্রর চোখে লেগে সেটা জানলা দিয়ে নিচে পরে গেল। রুদ্রর চোখে দেশলাই লাগতে, হাত চাপা দিয়ে দিলো। এরকম ফলাফল তনয়া আশা করেনি। সেও লজ্জিত হয়ে রুদ্রর চোখে শাড়ির আঁচল দিয়ে ভাপ দিতে লাগলো। কিছুক্ষন পর রুদ্র বলে উঠলো ,”দেশলাই টা যে ফেলে দিলে,এবার সিগারেট জ্বালাবো কিকরে?” নিজের ভুল বুঝতে পেরে, “জানিনা ” বলে অন্যদিকে মুখ ঘুরিয়ে বসে রইলো তনয়া। রুদ্র তনয়ার পিঠে আলতো আঙ্গুল বুলিয়ে উঠে গেলো।
Desi Girl Video Download
তনয়া কেঁপে উঠে বারান্দায় বসে বৃষ্টির আওয়াজ শুনতে লাগলো। রুদ্র উঠে গিয়ে সব মোমবাতি নিভিয়ে, একটা মোমবাতি এনে শোয়ার ঘরে আলমারির এককোনে মেঝেতে বসিয়ে দিলো। তনয়া রুদ্রের উপস্থিতি অনুভব করলেও ঘুরে তাকালো না। রুদ্র এসে তনয়ার কাঁধে হাত রাখতেই, ৫ বছরের বিবাহিত জীবনে প্রথম পরপুরুষের হাতের ছোয়া পেয়ে কেঁপে উঠলো সে। রুদ্র পশে এসে বসে আরেকটা সিগারেট মুখে নিতেই তনয়া আবার সেটা নিয়ে নিলো। “আবার সিগারেট টা ফেলে দিলো” ভেবে রুদ্র হতাশ হতে গিয়েও বৌদি তাকে অবাক করে দিলো। সিগারেট টা নিজের মুখে নিয়ে, চোখের ইশারায় দেশলাই চেয়ে রুদ্রের দিকে হাত পাতলো।
রুদ্র মুচকি হেসে বললো,” দেশলাই তো ফেলে দিলে। ” ডানহাতে সিগারেট নিয়ে বৌদি গোয়েন্দার মতো বলে উঠলো,”আমি জানি তোমার কাছে আছে। ” ফিক করে হেসে পকেট থেকে লাইটার বার করে জ্বালাতে, বৌদি সিগারেট জ্বালিয়ে লম্বা টান মেরে একরাশ ধোঁয়ার সঙ্গে মনের সংকোচ বৃষ্টিতে ভাসিয়ে দিলো। পরেরবার টান দিয়ে রুদ্রর দিকে তাকাতেই রুদ্র ইশারা বুঝে আর দেরি না করে বৌদির ঠোঁটে ডুব দিলো। দুটো বগির মাঝখান দিয়ে রাস্তার লোক চলাচলের মতোই, বৌদির মুখ থেকে রুদ্র ধোঁয়া নিয়ে বাতাসে ছেড়ে দিলো। রুদ্র চেয়ার টা বৌদির চেয়ারের গা ঘেঁষে এনে, বৌদির দুগাল ধরে চুমু খেলো, তনয়াও ঠাকুরপোর ঘাড় জড়িয়ে ধরে চুম্বনের পদ্য লিখতে লাগলো।
Desi Girl Video Download
চুমু খেতে খেতে রুদ্র ডানহাতে বৌদির কোমরে আল্পনা কাটছিল। আঠাশ বছরের রুদ্রের অনভিজ্ঞ কৌতূহলী হাতের স্পর্শে তনয়ার মন আন্দোলিত হতে শুরু করলো। বেশ কিছুক্ষন চুম্বনের পর রুদ্র তার বৌদির হাত ধরে বিছানায় নিয়ে চলে এলো। বৌদি মুচকি হাসিতে রুদ্রর কার্যকলাপ দেখতে দেখতে বিছানায় এসে বসে, রুদ্রর কোলে ঝাঁপিয়ে পড়লো। দুহাত দিয়ে জড়িয়ে রুদ্র বৌদিকে চুমু খেতে শুরু করলো। চুমু খেতে খেতে তনয়ার খোঁপার ক্লিপ, শাড়ির আঁচল, ব্লাউসের হুক একে একে খুলে যেতে থাকলো। আস্তে আস্তে এলোকেশী অর্ধনগ্না বৌদিকে বিছানায় শুইয়ে,নিজের টিশার্ট খুলে ফেললো রুদ্র। বৌদি বিছানায় শুয়ে দেওরের চেহারা উপভোগ করতে থাকলো।
টিশার্ট খোলা হয়ে গেলে, বৌদির শায়ার গিঁট আলগা করে, বৌদির ওপর শুয়ে পড়লো রুদ্র। ঠোঁট থেকে শুরু করে গলায়,বুকে চুম্বনের ছবি আঁকতে থাকলো। ব্লাউসের হুক আগেই খোলা থাকায়, দুহাতে ডবকা স্তন মাখতে মাখতে বুক চুমুতে লাল করে দিতে থাকলো। বহুযুগ পর, অনভিজ্ঞ পুরুষের যৌনতার বহিঃপ্রকাশে, গতে বাঁধা একঘেয়ে জীবনে নতুনত্বের স্বাদ পেয়ে, তনয়া নতুন করে তার কামোদ্দীপনা খুঁজে পেলো। চোখ বুজে দেওরের প্রেমদংশনে দংশিত হতে থাকলো। রক্তপ্রবাহের গতিবেগ বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে পাঁজরের ওঠানামা বাড়তে থাকলো।
Desi Girl Video Download
তনয়ার মুখ থেকে উমম উমম করে শব্দ বেরিয়ে রুদ্রর উৎসাহ আরো বাড়িয়ে দিলো। বেশ কিছুক্ষন এভাবে চলার পর, রুদ্র স্বাস নিতে উঠে বসে বৌদির নধর শরীরের দিকে তাকিয়ে ছিল। তনয়া তখন বিছানা ছেড়ে উঠে, রুদ্রের সামনে দাঁড়িয়ে, আল্গা শাড়ির আঁচল দিয়ে রুদ্রের মুখ ঢাকা দিলো। রুদ্র বৌদির কোমর আন্দাজ করে হাত নিয়ে গিয়ে, কোমরে অল্প সুড়সুড়ি দিয়ে, শায়ার বাঁধন খুলে দিতেই, সেটা সমেত ওতে গুঁজে রাখা কোমরে জড়ানো শাড়ি, ধ্বস নামার মতো মেঝেতে লুটিয়ে পড়লো।
শাড়ির সঙ্গে রুদ্রর মুখে ঢাকা আঁচল ও খসে পড়লো। বছর ত্রিশের মোহময়ী বৌদি, টকটকে লাল অন্তর্বাসে রুদ্রের সামনে দাঁড়িয়ে রইলো। কিছুক্ষনের জন্য রুদ্র বাক্যহারা বালকের মতো তনয়ার ডাগর শরীরের দিকে চেয়ে রইলো। তনয়ার মেঝেতে হাঁটুগেড়ে বসে, ট্রাউসার ও অন্তর্বাস নামিয়ে, রুদ্রর অর্ধোন্নত শিশ্নের দিকে তাকিয়ে তার পূর্ণ আকার কল্পনা করতে করতে তা গালে পুরে নিলো সে। ডানহাতে শিশ্নাগ্রের চামড়া নামিয়ে, আইসক্রিমের মতো জিভ বোলাতে বোলাতে মুখের ভেতরে শিশ্ন নিয়ে উপরনিচ করতে থাকলো। উত্তেজনায় রুদ্রর চোখ বন্ধ হয়ে এলো।
Desi Girl Video Download
বৌদির কাঁধ থেকে সমস্ত চুল মুঠোয় ধরে খোঁপা করে দিলো সে। যেমন পটুতার সঙ্গে বৌদি তার সংসারের দেখভাল করে, তেমনই পটুতার সঙ্গে সে তার দেওরের শিশ্ন চোষণে মত্ত হলো। সমস্ত শিশ্ন বৌদির লালায় পিচ্ছিল হয়ে উঠলো। কিছুক্ষন পর বৌদিকে তুলে, বিছানায় শুইয়ে, তার যোনির কাছে মুখ এনে উপুড় হয়ে শুয়ে পড়লো রুদ্র। প্রবল বর্ষণে অন্তর্বাসের রং লাল থেকে গাঢ় লাল হয়ে গেছিলো। আঙ্গুল দিয়ে অন্তর্বাসের আবরণ সরিয়ে, বৌদির রসালো যোনিতে জিভ ঠেকালো সে।
ঠোঁট দিয়ে যোনিগাত্র কামড়ে চেরার আপাদমস্তক জিভ সঞ্চালন করতে লাগলো। উত্তেজনায় বৌদির মুখে গোঙ্গানি বেরিয়ে এলো. দুহাত দিয়ে দেওরের মাথা আঁকড়ে ধরে দুপায়ের মাঝে চেপে ধরলো সে। ক্রমাগত জীব বোলানোর ফলে বৌদির নদীতে জোয়ার এলো। রুদ্র সেই জোয়ারের জল আঙুলে নিয়ে যোনিতে গেঁথে দিলো। একইসঙ্গে জীভসঞ্চালনাও চালিয়ে যেতে থাকলো। উত্ত্যেজনায় বৌদি নিজের স্তন আঁকড়ে ধরে চটকাতে থাকলো। তার তলপেটে কম্পন শুরু হলো, ধীরে ধীরে রুদ্র দুটো আঙ্গুল চালনা করে, যোনিচুম্বনের মাত্রা আরো বাড়িয়ে দিলো। বৌদি দেওরের এই উৎসাহ উপভোগ করতে থাকলো।
Desi Girl Video Download
পিচ্ছিলকরণ পর্ব শেষ হলে,রুদ্র উঠে,বৌদির অধঃবাস খুলে দিলো। বৌদিও দুই পা দেওরের কাঁধে তুলে যোনিদ্বার উন্মুক্ত করে রইলো। রুদ্র তার প্রসারিত শিশ্ন বৌদির জবজবে যোনিতে নিঃসরণ করলো। নতুন পুরুষাঙ্গের গ্রহণের উত্তেজনায় বৌদি ঠোঁট কামড়ে ধরলো। বহুদিনের জমানো কাম রুদ্র উজাড় করে দিলো। তনয়ার পিচ্ছিল, প্রশস্ত রাস্তা রুদ্রর অস্ত্রচালনার গতি বাড়িয়ে দিলো। উভয়ের নিতম্বের আঘাতে , প্রতি অন্তঃসারণে ঠপ ঠপ আওয়াজ হতে লাগলো। তনয়ার দেহ সেই তালে দুলতে লাগলো। আস্তে আস্তে গতি বাড়িয়ে,শেষে, বৌদির তলপেটে রুদ্র ঔরস নিঃসরণ করলো। রুদ্র এই অসিচালনায় হাফিয়ে উঠেছিল।
তনয়া উঠে পেট থেকে বীর্য মুছে আবার রুদ্রের শিশ্ন মুখে পুড়ে, রুদ্রকে পরবর্তী যুদ্ধের জন্য তৈরী করতে লাগল। প্রাথমিকভাবে নিস্তেজ হলেও রুদ্রর তলোয়ার আবার উন্নত হলো। বিছানা থেকে নেমে, বৌদিকে বিছানায় বসিয়ে, ব্রা খুলে দিলো রুদ্র। দন্ডায়মান শিশ্ন বৌদির বক্ষযুগলের মাঝের নিক্ষেপ করতে, বৌদিও দুদিক দিকে তার স্তন চেপে ধরলো। বেশ খানিক্ষন স্তনে শিশ্ন ঘষতে ঘষতে স্তনবৃন্ত মোচড়াতে থাকলো সে। আস্তে আস্তে দুজনের কামোত্তেজনা জংলী আকার ধারণ করলো। বৌদিকে বিছানায় কুকুরের ভঙ্গিতে বসিয়ে, নিজে মেঝেতে দাঁড়িয়ে পিছন থেকে বৌদির রসালো যোনিতে তার শিশ্ন ঠেলে দিলো রুদ্র।
Desi Girl Video Download
মাখনের টুকরোর মধ্যে গরম ছুরি প্রবেশের মতো মসৃণভাবে রুদ্রর অসি প্রবেশ করে গেল তনয়ার গহ্বরে। তনয়ার তৃপ্তিভরা চোখ বুজে গেল। হাতের তালু সরিয়ে সে কনুইয়ে ভর দিলো। এতে তার পাপড়ি আরো উন্মুক্ত হয়ে ধরা দিলো রুদ্রের কাছে। তনয়ার দুই নিতম্ব দুহাতে ধরে প্রতি শিশ্ন অন্তর্নিবেশে তার হারিয়ে যাওয়া যৌবন মনে করিয়ে দিতে লাগলো রুদ্র। প্রশান্তিতে তনয়ার উঁহ উঁহ করে গোঙ্গানি বেরোতে শুরু করলো। আস্তে আস্তে নিতম্ব ছেড়ে তনয়ার পরিণত স্তনে আদর করতে থাকলো সে। কিছুক্ষন পরে হাফিয়ে উঠেছিল রুদ্র।
বৌদি তা বুঝতে পেরে বিছানা ছেড়ে উঠে রুদ্রকে বিছানায় শুইয়ে দিলো। রুদ্রের উপর উঠে তার উন্নত লিঙ্গের দুপাশে পা ফাঁক করে হাঁটু গেড়ে বসে নিজের লিঙ্গে গ্রহণ করলো তনয়া। রুদ্র শুয়ে শুয়ে বৌদির স্তনবৃন্তে মোচড় দিতে থাকলো। দেওরের কৌতুকময় কার্যকলাপ দেখে মিষ্টি হাস্তে হাস্তে কোমর চালনা করে যোনিতে শিশ্নের সঞ্চালন করাতে থাকলো। বৌদির সুবিধার জন্য রুদ্র মাঝে মাঝে বৌদির কোমর ধরে তাকে সঞ্চালনে সাহায্য করছিলো। বাইরে ঝম ঝম করে বৃষ্টির মধ্যে মোমবাতির আলোয় ডাগর বৌদির শরীরী ওঠানামা রুদ্রের কাছে কাল্পনিক মনে হচ্ছিলো। তাই বারবার বৌদির নিতম্বে কৌতুকাঘাত করে পরিস্থিতির সত্যতা যাচাই করতে থাকলো।
Desi Girl Video Download
বৌদিও তা উপভোগ করে হাস্তে হাস্তে দেওরের বুকে দুহাত রেখে তার যৌনতার অভিজ্ঞতার পরিচয় দিতে থাকলো। আস্তে আস্তে রুদ্রর রক্ত উষ্ণ থেকে উষ্ণতর হতে থাকলো। কিছুক্ষন পর, বৌদিকে তুলে উঠে দাঁড়ালো সে। এবার রুদ্র কি করে ভাবতে ভাবতে তনয়া তার দিকে তাকালো। উঠে গিয়ে রুদ্র বাতি নিভিয়ে এসে অন্ধকারে তনয়ার হাত ধরে তাকে তুললো। তনয়া দেখলো রুদ্র তার হাত ধরে বারান্দায় নিয়ে যাচ্ছে। তনয়ার বুক ধড়াস করে উঠলো। চারপাশ অন্ধকার হলেও এক নগ্ন নারীর শরীর উন্মুক্ত বাতাসে আসবে ভেবেই তনয়ার গায়ে কাটা দিয়ে উঠলো।
কিন্তু রুদ্রের মুঠো ছাড়াতেও সাহস করলোনা। রুদ্র তাকে বারান্দায় নিয়ে এসে,সামনে ঝুঁকিয়ে রেলিং ধরিয়ে দিলো। বারান্দার ডান ধারে হওয়ায়, তনয়ার ডান পা রেলিং এ তুলে দিলো। আর তনয়ার পুরোটা আঁচ করার আগেই আবার রতিক্রিয়ায় লিপ্ত হলো। রুদ্রের আঘাতে তনয়ার স্তন দুলতে থাকলো, আর বারবার ঠান্ডা রেলিঙে ঠিকে শরীরে শিহরণ জাগিয়ে দিলো। কেউ দেখে ফেলার ভয়, আবার খোলা আকাশের নিচে বৃষ্টির ছাট গায়ে মেখে সহবাসের অভিজ্ঞতা তনয়ার এই প্রথম। মনে মনে রুদ্রের তারিফ করতে করতে তার শিশ্নাঘাত উপভোগ করতে লাগলো সে। বেশ কিছুক্ষন পর তনয়াকে মাটিতে বসিয়ে তার মুখে ঔরসবর্জন করলো রুদ্র। ঔরস ও বৃষ্টিস্নাত দেহে রুদ্র দিকে তাকিয়ে মৃদু হাসিতে তনয়ার মুখ উজ্জ্বল হয়ে উঠলো। আচমকা এই বিদ্যুৎ বিভ্রাট দুই প্রাণীর জীবনে নতুন করে যৌবন রচনা করলো।
Desi Girl Video Download
1 Comments
Wow
ReplyDelete